সৌর শক্তির প্রবর্তন:-
পৃথিবীতে যে সমস্ত শক্তি বিদ্যমান এবং ব্যবহৃত হচ্ছে তা কোনো না কোনোভাবে সূর্য থেকে পাওয়া যায়। সূর্য থেকে যে শক্তি আসে তাকে সৌরশক্তি বলে। আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করে সোলার সেল তৈরি করা হয়েছে। সৌর কোষ বা কোষ আসলে সিলিকন দিয়ে তৈরি আলোক সংবেদনশীল p-n জংশন। সৌর প্যানেলটি সৌর কোষ দ্বারা গঠিত যা সৌর-বিদ্যুতের প্রধান অংশ। এখন সোলার প্যানেল থেকে উৎপাদিত বিদ্যুত সংরক্ষণ ও ব্যবহারের পদ্ধতি হল সোলার সিস্টেম।
সোলার সিস্টেমের শ্রেণীবিভাগ:-
সৌর বিদ্যুৎকে দুটি ভাগে ভাগ করা হয়েছে
- off-grid Soler system
2. On-grid Soler system
সোলার সিস্টেমের কার্যপদ্ধতি:-
সোলার সিস্টেমে ব্যবহৃত সোলার প্যানেল ফটো ভোল্টাইক এনার্জি কনভার্সন সিস্টেমে কাজ করে। এই পদ্ধতিতে সৌর শক্তি সরাসরি সৌর কোষের মাধ্যমে ডিসি তৈরি করা হয়। যান্ত্রিক পদ্ধতিতে একটি p-n সংযোগস্থলে আলো জ্বলে এবং আলোক শক্তিকে বৈদ্যুতিক শক্তিতে রূপান্তরিত করে, তাকে সৌর কোষ বা কোষ বলে। আলোক শক্তির পরিমাণ আলোর তীব্রতা এবং আলোকিত এলাকার উপর নির্ভর করে। যখন সৌর কোষ সূর্যালোকের সংস্পর্শে আসে তখন ফটো ভোল্টেজ তৈরি হয়। প্রতিটি সৌর কোষ .5 ভোল্ট এবং 1 ভোল্ট ডিসি তৈরি করে, সৌর কোষে ব্যবহৃত উপাদান এবং সূর্যালোকের পরিমাণের উপর নির্ভর করে। সিরিজ বা সমান্তরালে প্রয়োজনীয় সংখ্যক সৌর কোষ সংযুক্ত করে ভোল্টেজ বা কারেন্ট বাড়ানো যেতে পারে।
সোলার সিস্টেম ব্যবহার:-
সৌর বিদুতের ব্যবহারিক ক্ষেত্রগুলি নীচে উল্লেখ করা হয়েছে:
1.Home Electrical Appliance
2. Power Grid System
3. Power Station
4. Mills and Industries